ডেস্ক রিপোর্ট ॥ বাকেরগঞ্জ উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সর ডাঃ মনিরুজ্জামান খানের অনিয়মের শেষ নেই, সুত্রে জানা যায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ডাঃ মনিরুজ্জামান খান বাকেরগঞ্জ উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যোগদান করার পড় থেকে সাস্থ কমপ্লেক্স বসে রোগী দেখেন না, কোন রোগী তার কাছে চিকিৎসা নিতে আসলে তিনি না দেখে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল নয়তো কোনো কিলিনিকে পাঠান। রুগীদের সাথে খারাপ আচরণে অভিযোগও পাওয়া যায় তার বিরুদ্ধে। এছাড়া অফিস চলাকালে তিনি রোগী দেখেন না, আবার কেউ উপজেলা সাস্থ কমপ্লেক্সের টিকিট কাউন্টারে গিয়ে ডাঃ মনিরুজ্জামান খানে দেখাবে বলে তার কক্ষের টিকিট চাইলে কাউন্টারের পাশে দাড়িয়ে থাকা দালালরা বলেন স্যার এখানে রোগী দেখেন না, তিনি পার্সোনাল রোগী দেখেন তার চেম্বারে। অফিস চলাকালীন সময়ে ডাক্তার মনিরুজ্জামান খানের কাছে কোন রুগী গেলে জিজ্ঞেস করেন আমার ঠিকানা কোথায় পাইছেন, আমি এখানে বসে তো কোন রুগী দেখিনা।ভুক্তভোগীরা জানিয়ে আরো বলেন তারা করানোর আতঙ্কের ভয়ে কোন রোগী আসলে এখানে ভর্তি করে না। ভুক্তভোগী ইউনুস হাওলাদার জানান আমি ডাক্তার মনিরুজ্জামান খান স্যারের কাছে পায়ের ব্যথার জন্য গিয়েছিলাম, তিনি আমার পা কাছ থেকে না দেখে দূর থেকে দেখে ওষুধ লিখে দেন। আমার কথা ভালোভাবে শোনেননি যে আমার ব্যথাটা কিভাবে অনুভব হয়,আরো ভুক্তভোগী রোগীদের অনেকের কাছ থেকে ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্টাপের কাছ থেকে জানা যায়, মনিরুজ্জামান স্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কোনো রোগী দেখেন না এবং কোনো রুগী ভর্তি নেননা।কোন রুগী আসছেলে না দেখেই চিকিৎসার জন্য বাহিরে পাঠিয়ে দেয় আরো বলেন বর্তমানে আমাদের হাসপাতাল রুগী শুণ্য চিত্রে ও এরকমটা মেলে। করোনার আক্রমণের ভয়ে যদি হাসপাতলে চিকিৎসা দিতে ব্যর্থ থাকে। তবে পার্সোনাল ভাবে চিকিৎসা দিতে ডাক্তার মনিরুজ্জামানের করোণার ভয় কেন নাই, এরকম প্রশ্ন অনেকর ভিতর জন্ম দিয়েছে, বাকেরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতাল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ভিতর এখন পর্যন্ত পাচ জন আক্রান্ত হয়েছেন তার এক জন সুস্থ হয়ে কর্মস্থলে যোগদান করেছেন।আর বাকি চারজন এখনো হোমকোয়ারেন্টে আছেন। ডাক্তার মনিরুজ্জামানের এসব কর্মকা- দেখে, ভুক্তভোগীরা বরিশাল সিভিল সার্জন স্যারে সু-দৃষ্টি কামনা করেছেন।
Leave a Reply